আজকে কার্ল ল্যান্ডস্টেইনার তাঁর জন্মদিন এবং তিনি ১৯০১ সালে রক্তের গ্রুপ সমূহ আবিষ্কার করেন যা আমাদের জন্য সহজতর করে দিয়েছেন রক্ত এর জটিলতা থেকে গ্রুপ অনুযায়ী রক্ত দেওয়া সম্ভব হচ্ছে আর তাঁর জন্মদিন উপলক্ষ্যে ১৪ ই জুন বিশ্বরক্তদাতা হিসেবে পালন হয়ে আসছে তবে আমাদের দেশে সুঁচ এর ভয় এখন যেন যাচ্ছে না প্রতিবছর রক্তের অভাবে ৫৫ হাজার মানুষের মৃত্যু হচ্ছে.. আমরা ৭১,৫২ তে রক্ত দিয়েছি তবে এখন কেন নয়।
তবে আমাদের দেশে সুঁচ এর ভয় এখন যেন যাচ্ছে না প্রতিবছর রক্তের অভাবে ৫৫ হাজার মানুষের মৃত্যু হচ্ছে.. আমরা ৭১,৫২ তে রক্ত দিয়েছি তবে এখন কেন নয়।
রক্ত দেওয়ার সাথে সাথে শরীরে বোনম্যারো নতুন কনিকা তৈরী হয়। দুই সপ্তাহের মধ্যে নতুন রক্ত কনিকার জন্ম হয়,ঘাটতি পূরন হয়।১৮ থেকে ৬০ বছর বয়সী ৪৫ কেজি ওজনের সকল মানুষ ই রক্ত দিতে পারেন।মানুষকে সাহায্য করার একটা সহজতম উপায় হচ্ছে রক্ত দান করা।
আমাদের টাকা পয়সা খুব বেশী নেই তাই মানুষের উপকার করতে পারি না,কিন্তু রক্ত আছে যা দিলে আমার কোন ক্ষতি নেই বরং একটা জীবন বাঁচল.. আমরা প্রায় সময় ই দেখি রক্তের জন্য বাইরে বলতে হচ্ছে অথচ তার পরিবারে আপনজন এর অভাব নেই, কুলখানি তে অনেক আত্মীয় স্বজন আসে যাদের রক্তের গ্রুপের সাথে মিল থাকা সত্ত্বেও রক্তের অভাবে প্রাণ হারায়।
আসুন আমরা এই সূঁচ ভয় দূর করি রক্ত দেই জীবন বাঁচাই। আজ এই রক্ত দাতা দিবসে সকল রক্ত দাতা দের সম্মান জানাই..
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।